Surah Al Baqarah Tafseer
Tafseer of Al-Baqarah : 120
Saheeh International
And never will the Jews or the Christians approve of you until you follow their religion. Say, "Indeed, the guidance of Allah is the [only] guidance." If you were to follow their desires after what has come to you of knowledge, you would have against Allah no protector or helper.
Ibn Kathir Partial
Tafseer 'Ibn Kathir Partial' (BN)
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে সান্ত্বনা প্রদান
﴿وَلَنْتَرْضٰىعَنْكَالْیَهُوْدُوَلَاالنَّصٰرٰىحَتّٰىتَتَّبِعَمِلَّتَهُمْ﴾ ‘ইয়াহুদী ও নাসারা তোমার প্রতি রাযী হবে না যে পর্যন্ত না তুমি তাদের ধর্মের আদর্শ গ্রহণ করো।’ আয়াতের তাফসীরে ইবনে জারীর (রহঃ) বলেন যে, মহান আল্লাহ স্বীয় রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছেনঃ ‘হে নবী! এ সব ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানরা কখনো তোমার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না। সুতরাং তুমিও তাদের পরিত্যাগ করো এবং তোমার প্রভুর সন্তুষ্টির অন্বেষণে লেগে থাকো। তাদের প্রতি রিসালাতের দা‘ওয়াত পৌঁছে দাও। সত্য ধর্ম এটাই যা মহান আল্লাহ তোমাকে প্রদান করেছেন। অতএব এটাকে আঁকড়ে ধরো।’
কাতাদাহ (রহঃ) বলেন যে, আমাদের নিকট সংবাদ পৌঁছেছে যে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেনঃ
"لا تزال طائفة من أمتي يقتتلون على الحق ظاهرين، لا يضرهم من خالفهم، حتى يأتي أمر الله".
‘আমার উম্মাতের একটি দল সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকে অন্যদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে থাকবে এবং বিজয় লাভ করবে। অবশেষে কিয়ামত সংঘটিত হবে।’ (সহীহ মুসলিম ১৯২৪, তাফসীর ইবনে আবি হাতিম ১/৩৫৫) হাদীসটি মুরসাল। তবে হাদীসটি সহীহুল বুখারীতেও ‘আবদুল্লাহ ইবনে ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে। অতঃপর মহান আল্লাহ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলেন, ‘হে নবী! কখনো তুমি তাদের সন্তুষ্টির জন্য ও তাদের সাথে সন্ধির উদ্দেশ্যে স্বীয় ধর্মকে দুর্বল করে দিয়ো না, তাদের দিকে ঝুঁকে পড়ো না এবং তাদেরকে মেনে নিয়ো না।’
এ আয়াতে ঐ সমস্ত মুসলিমদেরকে সাবধান করে দেয়া হচ্ছে যে, কুর’আন ও হাদীস থেকে শিক্ষা লাভ করার পরও তারা যেন ইয়াহূদী ও খ্রিষ্টানদের কোন মতাদর্শ কিংবা পথ অনুসরণ না করে। মহান আল্লাহ যেন আমাদেরকে ঐ সকল কাজ থেকে বিরত থাকার শক্তি সামর্থ্য দান করেন। যদিও আয়াতটি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে উদ্দেশ্য করে নাযিল হয়েছে তথাপিও এ আদেশ সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রযোজ্য। এ আয়াত থেকে ধর্মশাস্ত্রবিদগণ এই দালীল গ্রহণ করেছেন যে, কুফরী একটিই ধর্ম। সেটা ইয়াহূদী ধর্মই হোক বা খ্রিষ্টান ধর্মই হোক অথবা অন্য কোন ধর্ম হোক না কেন। কেননা ملت শব্দটিকে এখানে এক বচনেই এনেছেন। যেমন এক জায়গায় আছেঃ لكمدينكموليدين ‘তোমাদের জন্যে তোমাদের ধর্ম আর আমার জন্য আমার ধর্ম।’ এই দালীলের ওপর এই ধর্মীয় নীতির ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে যে, মুসলমান ও কাফির পরস্পর উত্তরাধিকারী হতে পারে না এবং কাফেরেরা পরস্পর একে অপরের উত্তরাধিকারী হতে পারে। তারা দু’জন এক শ্রেণীর কাফেরাই হোক বা বিভিন্ন শ্রেণীর কাফিরই হোক না কেন। ইমাম শাফি‘ঈ (রহঃ) এবং ইমাম আবূ হানীফা (রহঃ) এর এটাই মাযহাব। ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল (রহঃ) এর একটি বর্ণনায়ও এই উক্তি রয়েছে। দ্বিতীয় বর্ণনায় ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল (রহঃ) এবং ইমাম মালিক (রহঃ) এর এ উক্তি বর্ণিত হয়েছে যে, দু’টি ভিন্ন মাযহাবের কাফের একে অপরের উত্তরাধিকারী হতে পারে না। একটি বিশুদ্ধ হাদীসেও এটাই রয়েছে।
‘সঠিক তিলাওয়াত’-এর অর্থ
এরপর মহান আল্লাহ বলেনঃ ﴿اَلَّذِیْنَ اٰتَیْنٰهُمُ الْكِتٰبَ یَتْلُوْنَهٗ حَقَّ تِلَاوَتِهٖ﴾
‘আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছি তারা সঠিকভাবে বুঝার মতো করে পাঠ করে।’ কাতাদাহ (রহঃ) বলেন যে, এর দ্বারা ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানদেরকে বুঝানো হয়েছে। অন্য বর্ণনায় রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সহচরবৃন্দ (রাঃ) কে বুঝানো হয়েছে। ‘উমার (রাঃ) বলেন যে, সঠিকভাবে পাঠ করার অর্থ হচ্ছে জান্নাতের বর্ণনার সময় জান্নাতের প্রার্থনা এবং জাহান্নামের বর্ণনার সময় জাহান্নাম হতে আশ্রয় প্রার্থনা করা। হাসান বাসরী (রহঃ) বলেন যে, স্পষ্ট আয়াতগুলোর ওপর ‘আমল করা ও অস্পষ্ট আয়াতসমূহের ওপর ঈমান আনা এবং কঠিন বিষয়গুলো ‘আলিমদের কাছে পেশ করাই হচ্ছে তিলাওয়াতের হক আদায় করা। (তাফসীর তাবারী ২/৫৬৭) আবূ মালিক (রহঃ) থেকে সুদ্দী (রহঃ) বর্ণনা করেন, ইবনে ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন যে, ১২১ নং আয়াতটিতে ঐ লোকদের কথা বলা হয়েছে যারা হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম বলে মানে এবং তারা কিতাবের কোন অংশ পরিবর্তন করে না। (তাফসীর তাবারী ২/৫৬৭) ‘উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) বলেন, তারা হলো ঐ লোক যাদের সামনে যখন মহান আল্লাহ্র দয়া ও করুণার আয়াত পাঠ করা হয় তখন তারা মহান আল্লাহ্র কাছে এটা কামনা করে এবং যখন কোন শাস্তির আয়াত পাঠ করা হয় তখন তারা মহান আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে। (তাফসীর কুরতুবী ২/৯৫) আবূ মূসা আল আশ‘আরী (রাঃ) বলেন যে, কুর‘আন মাজীদের অনুস্মরণকারী জান্নাতের উদ্যানে অবতরণকারী।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেভাবে তিলাওয়াত করতেন
‘উমার (রাঃ) তাফসীর অনুসারে এটাও বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন রহমতের বর্ণনাযুক্ত কোন আয়াত পাঠ করতেন তখন থেমে গিয়ে মহান আল্লাহ্র নিকট রহমত চাইতেন, আর যখন কোন শাস্তির আয়াত পাঠ করতেন তখন থেমে গিয়ে তাঁর নিকট তা হতে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (হাদীসটি সহীহ। সহীহ মুসলিম ১/২০৩/৫৩৬, সুনান আবূ দাউদ ১/৮৭১/২৩০, জামি‘ তিরমিযী ২/৪৮/হা-২৬২, সুনান নাসাঈ ২/৫১৮/হা ১০০৭, ইবনে মাজাহ ১/৪২৯/হা ১৩৫১, মুসনাদে আহমাদ ৫/৩৮৪, ৩৮৯)
অতঃপর মহান আল্লাহ বলেনঃ ﴿اُولٰٓىِٕكَیُؤْمِنُوْنَبِهٖ﴾ এ আয়াতের অর্থ হচ্ছেঃ হে মুহাম্মাদ! আহলে কিতাবের যারা তাদের প্রতি নাযিল করা কিতাবে বিশ্বাস করে তারা তোমার প্রতি আমি যে কুর’আন নাযিল করেছি তাও বিশ্বাস করবে। অন্য এক আয়াতে মহান আল্লাহ বলেনঃ
﴿وَ لَوْ اَنَّهُمْ اَقَامُوا التَّوْرٰىةَ وَ الْاِنْجِیْلَ وَ مَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْهِمْ مِّنْ رَّبِّهِمْ لَاَكَلُوْا مِنْ فَوْقِهِمْ وَ مِنْ تَحْتِ اَرْجُلِهِمْ﴾
আর যদি তারা তাওরাত ও ইঞ্জিলের এবং যে কিতাব অর্থাৎ কুর’আন তাদের রবের পক্ষ হতে তাদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে, এর থেকে যথারীতি ‘আমলকারী হতো তাহলে তারা উপর অর্থাৎ আকাশ হতে এবং নিম্ন (অর্থাৎ যমীন) হতে প্রাচুর্যের সাথে আহার পেতো। (৫নং সূরা মায়িদাহ, আয়াত নং ৬৬)
মহান আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন অন্যত্র বলেনঃ
﴿قُلْ یٰۤاَهْلَ الْكِتٰبِ لَسْتُمْ عَلٰى شَیْءٍ حَتّٰى تُقِیْمُوا التَّوْرٰىةَ وَ الْاِنْجِیْلَ وَ مَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْكُمْ مِّنْ رَّبِّكُمْ﴾
তুমি বলে দাও, হে আহলে কিতাব! তোমরা কোনো পথেই প্রতিষ্ঠিত নও যে পর্যন্ত না তাওরাত, ইঞ্জিল এবং যে কিতাব অর্থাৎ আল কুর’আন তোমাদের নিকট তোমাদের রবের পক্ষ থেকে পাঠানো হয়েছে তার ওপর ‘আমল করো। (৫নং সূরা মায়িদাহ, আয়াত নং ৬৮) অর্থাৎ তোমাদের অবশ্য কর্তব্য এই যে, তোমরা তাওরাত, ইঞ্জিল ও কুর’আনুল হাকীমের ওপর দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত থাকবে, ওগুলোর মধ্যে যা কিছু রয়েছে সবগুলোকেই সত্য বলে বিশ্বাস করবে। কেননা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর গুণাবলীর বর্ণনা, তাঁর অনুসরণের নির্দেশ এবং তাঁকে সর্বতোভাবে সাহায্য করার বর্ণনা ইত্যাদি সব কিছুই ঐ সব কিতাবে বিদ্যমান রয়েছে। এক জায়গায় আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেনঃ
﴿اَلَّذِیْنَ یَتَّبِعُوْنَ الرَّسُوْلَ النَّبِیَّ الْاُمِّیَّ الَّذِیْ یَجِدُوْنَهٗ مَكْتُوْبًا عِنْدَهُمْ فِی التَّوْرٰىةِ وَالْاِنْجِیْلِ﴾
যারা সেই নিরক্ষর রাসূলের অনুসরণ করে চলে, যার কথা তারা তাদের নিকট রক্ষিত তাওরাত ও ইঞ্জিল কিতাবে লিখিত পায়। (৭ নং সূরা আ‘রাফ, আয়াত নং ১৫৭) আর এক স্থানে তিনি বলেনঃ
﴿قُلْ اٰمِنُوْا بِهٖۤ اَوْ لَا تُؤْمِنُوْا١ؕ اِنَّ الَّذِیْنَ اُوْتُوا الْعِلْمَ مِنْ قَبْلِهٖۤ اِذَا یُتْلٰى عَلَیْهِمْ یَخِرُّوْنَ لِلْاَذْقَانِ سُجَّدًاۙ۱۰۷ وَّ یَقُوْلُوْنَ سُبْحٰنَ رَبِّنَاۤ اِنْ كَانَ وَعْدُ رَبِّنَا لَمَفْعُوْلًا﴾
তোমরা বিশ্বাস করো অথবা না করো, যাদেরকে এর পূর্বে জ্ঞান দান করা হয়েছে তাদের সামনে যখন আবৃত্তি করা হয়, তারা বিনয়ের সাথে কাঁদতে কাঁদতে ভূমিতে লুটিয়ে পড়ে। আর বলে, আমাদের রাব্ব পবিত্র, মহান! আমাদের রবের প্রতিশ্রুতি কার্যকর হয়েই থাকে। (১৭ নং সূরা ইসরাহ, আয়াত নং ১০৭-১০৮) অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে ঃ
﴿اَلَّذِیْنَ اٰتَیْنٰهُمُ الْكِتٰبَ مِنْ قَبْلِهٖ هُمْ بِهٖ یُؤْمِنُوْنَ۵۲ وَ اِذَا یُتْلٰى عَلَیْهِمْ قَالُوْۤا اٰمَنَّا بِهٖۤ اِنَّهُ الْحَقُّ مِنْ رَّبِّنَاۤ اِنَّا كُنَّا مِنْ قَبْلِهٖ مُسْلِمِیْنَ۵۳ اُولٰٓىِٕكَ یُؤْتَوْنَ اَجْرَهُمْ مَّرَّتَیْنِ بِمَا صَبَرُوْا وَ یَدْرَءُوْنَ بِالْحَسَنَةِ السَّیِّئَةَ وَ مِمَّا رَزَقْنٰهُمْ یُنْفِقُوْنَ﴾
এর পূর্বে আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছিলাম তারা এতে বিশ্বাস করে। যখন তাদের নিকট এটি আবৃত্তি করা হয় তখন তারা বলে, আমরা এতে ঈমান আনি, এটা আমাদের রাব্ব হতে আগত সত্য। আমরা তো পূর্বেও আত্মসমর্পনকারী ছিলাম। তাদেরকে দু’বার পারিশ্রমিক প্রদান করা হবে; কারণ তারা ধৈর্যশীল এবং তারা ভালো দ্বারা মন্দের মুকাবিলা করে এবং আমি তাদেরকে যা দিয়েছি তা হতে তারা ব্যয় করে। (২৮ নং সূরা কাসাস, আয়াত নং ৫২-৫৪)
মহান আল্লাহ আরো বলেনঃ
﴿وَ قُلْ لِّلَّذِیْنَ اُوْتُوا الْكِتٰبَ وَ الْاُمِّیّٖنَ ءَاَسْلَمْتُمْ١ؕ فَاِنْ اَسْلَمُوْا فَقَدِ اهْتَدَوْا١ۚ وَ اِنْ تَوَلَّوْا فَاِنَّمَا عَلَیْكَ الْبَلٰغُ١ؕ وَ اللّٰهُ بَصِیْرٌۢ بِالْعِبَادِ﴾
আর যাদেরকে গ্রন্থ প্রদত্ত হয়েছে ও যারা নিরক্ষর তাদেরকে বলো, তোমরাও কি আত্মসমর্পণ করেছো? অতঃপর যদি তারা আত্মসমর্পণ করে তাহলে নিশ্চয়ই তারা সুপথ পেয়ে যাবে, আর যদি ফিরে যায় তাহলে তোমার ওপর দায়িত্ব হচ্ছে প্রচার করা মাত্র এবং মহান আল্লাহ বান্দাদের প্রতি লক্ষ্যকারী। (৩ নং সূরা আল-ইমরান, আয়াত নং ২০)
এ জন্যই মহান আল্লাহ এখানে বলেন যে, একে অমান্যকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত। যেমন তিনি অন্যত্র বলেনঃ
﴿وَمَنْیَّكْفُرْبِهٖمِنَالْاَحْزَابِفَالنَّارُمَوْعِدُهٗ﴾
আর অন্যান্য সম্প্রদায়ের যে ব্যক্তি এ কুর’আন অমান্য করবে, জাহান্নাম হবে তার প্রতিশ্রুতি স্থান। (১১ নং সূরা হুদ, আয়াত নং ১৭)
সহীহ হাদীসে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
"والذي نفسي بيده لا يسمع بي أحد من هذه الأمة: يهودي ولا نصراني، ثم لا يؤمن بي، إلا دخل النار"
‘যাঁর হাতে আমার প্রাণ তাঁর শপথ! এই উম্মাতের মধ্যে যে কেউ ইয়াহুদীই হোক অথবা খ্রিষ্টানই হোক, আমার কথা শোনার পরেও যদি আমার ওপর ঈমান না আনে তাহলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।’ (সহীহ মুসলিম ১/১৩৪/ হা ২৪০)
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings