Surah Al Baqarah Tafseer
Tafseer of Al-Baqarah : 117
Saheeh International
Originator of the heavens and the earth. When He decrees a matter, He only says to it, "Be," and it is.
Ibn Kathir Partial
Tafseer 'Ibn Kathir Partial' (BN)
‘মহান আল্লাহ্র সন্তান-সন্ততি রয়েছে’ এ দাবীর খণ্ডন
অত্র আয়াত এবং এর পরবর্তী আয়াতগুলো দ্বারা খ্রিষ্টান, ইয়াহুদী ও মুশরিকদের কথাকে বাতিল বলে প্রত্যখ্যান করা হয়েছে, যারা মহান আল্লাহ্র সন্তান সাব্যস্ত করেছিলো। তাদের সবাইকে মহান আল্লাহ মিথ্যাবাদী বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাদেরকে বলা হচ্ছে যে, আকাশ, পৃথিবী ইত্যাদি সমুদয়ের তিনি মালিক তো বটেই, এগুলোর সৃষ্টিকর্তা, আহার দাতা, তাদের ভাগ্য নির্ধারণকারী, তাদেরকে স্বীয় কর্তৃত্বাধীন আনয়নকারী, তাদের মধ্যে পরিবর্তনকারীও একমাত্র তিনিই। তাহলে তাঁর সৃষ্টজীবের মধ্যে কেউ কেউ তাঁর সন্তান কিরূপে হতে পারে? ‘ঈসা (আঃ) মহান আল্লাহ্র পুত্র হতে পারেন না, যেমন ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানরা ধারণা করতো। ফেরেশতারাও মহান আল্লাহ্র কন্যা হতে পারেন না, যেমন ‘আরবের মুশরিকরা মনে করতো। কেননা পরস্পর সমান সম্বন্ধযুক্ত দু’টি বস্তু থেকে সন্তান হতে পারে; কিন্তু মহান আল্লাহ তো তুলনাবিহীন। মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বে তাঁর সমকক্ষ কেউই নেই। তিনিই তো আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা, সুতরাং তাঁর সন্তান হবে কি রূপে? তাঁর কোন সহধর্মিনীও নেই। তিনি বলেনঃ
﴿بَدِیْعُ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ١ؕ اَنّٰى یَكُوْنُ لَهٗ وَلَدٌ وَّ لَمْ تَكُنْ لَّهٗ صَاحِبَةٌ١ؕ وَ خَلَقَ كُلَّ شَیْءٍ١ۚ وَ هُوَ بِكُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمٌ﴾
‘তিনি আসমান ও যমীনের স্রষ্টা; তাঁর সন্তান হবে কি করে? অথচ তাঁর জীবন সঙ্গিনীই কেউ নেই। তিনিই প্রত্যেকটি জিনিস সৃষ্টি করেছেন, প্রত্যেকটি জিনিস সম্পর্কে তাঁর ভালো রূপে জ্ঞান রয়েছে। (৬ নং সূরা আন‘আম, আয়াত নং ১০১) মহান আল্লাহ আরো বলেনঃ
﴿وَ قَالُوا اتَّخَذَ الرَّحْمٰنُ وَلَدًاؕ۸۸ لَقَدْ جِئْتُمْ شَیْـًٔا اِدًّاۙ۸۹ تَكَادُ السَّمٰوٰتُ یَتَفَطَّرْنَ مِنْهُ وَتَنْشَقُّ الْاَرْضُ وَ تَخِرُّ الْجِبَالُ هَدًّاۙ۹۰ اَنْ دَعَوْا لِلرَّحْمٰنِ وَلَدًاۚ۹۱ وَ مَا یَنْۢبَغِیْ لِلرَّحْمٰنِ اَنْ یَّتَّخِذَ وَلَدًاؕ۹۲ اِنْ كُلُّ مَنْ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ اِلَّاۤ اٰتِی الرَّحْمٰنِ عَبْدًاؕ۹۳ لَقَدْ اَحْصٰىهُمْ وَ عَدَّهُمْ عَدًّاؕ۹۴ وَكُلُّهُمْ اٰتِیْهِ یَوْمَ الْقِیٰمَةِ فَرْدًا﴾
তারা বলেঃ দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন। তোমরা তো এক বীভৎস কথার অবতারণা করেছো। এতে যেন আকাশসমূহ বিদীর্ণ হয়ে যাবে, পৃথিবী খণ্ড বিখণ্ড হবে এবং পর্বতসমূহ চূর্ণ বিচুর্ণ হয়ে আপতিত হবে, যেহেতু তারা দয়াময়ের ওপর সন্তান আরোপ করে। অথচ সন্তান গ্রহণ করা দয়াময়ের জন্য শোভন নয়। আকাশসমূহ ও পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যে দয়াময়ের নিকট উপস্থিত হবে না বান্দা রূপে। তিনি তাদেরকে পরিবেষ্টন করে রেখেছেন এবং তিনি তাদেরকে বিশেষভাবে গণনা করেছেন এবং কিয়ামত দিবসে তাদের সকলেই তাঁর নিকট আসবে একাকী অবস্থায়। (১৯ নং সূরা মারইয়াম, আয়াত নং ৮৮-৯৫) সুতরাং দাস সন্তান হতে পারে না। মনিব ও সন্তান এ দু’টি বিপরীতমুখী ও পরস্পর বিরোধী। অন্য স্থানে একটি পূর্ণ সূরায় মহান আল্লাহ একে নাকচ করে দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেনঃ
﴿قُلْ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌۚ۱ اَللّٰهُ الصَّمَدُۚ۲ لَمْ یَلِدْ١ۙ۬ وَ لَمْ یُوْلَدْۙ۳ وَ لَمْ یَكُنْ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ﴾
বলোঃ তিনি মহান আল্লাহ একক ও অদ্বিতীয়। মহান আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারো সন্তান নন এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নেই। (১১২ নং সূরা ইখলাস, আয়াত নং ১-৪) এই আয়াতসমূহে এবং এরকম আরো বহু আয়াতে সেই বিশ্বপ্রভু স্বীয় পবিত্রতা বর্ণনা করেছেন, তিনি যে তুলনাহীন ও নযীরবিহীন এবং অংশীদারবিহীন তা সাব্যস্ত করেছেন। আর মুশরিকদের এ জঘন্য বিশ্বাসের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। তিনি তো সবারই সৃষ্টিকর্তা ও সবারই প্রভু। সুতরাং তাঁর সন্তান-সন্ততি ও ছেলে-মেয়ে হবে কিভাবে?
সূরা বাক্বারার এ আয়াতের তাফসীরে সহীহুল বুখারীর একটি হাদীসে কুদুসীতে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে ইবনে ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, মহান আল্লাহ বলেনঃ
كَذَّبني ابن آدم ولم يكن له ذلك، وشتمني ولم يكن له ذلك، فأما تكذيبه إيَّاي فيزعم أني لا أقدر أن أعيده كما كان، وأما شتمه إياي فقوله: لي ولد. فسبحاني أن أتخذ صاحبة أو ولدا"
‘আদম সন্তান আমাকে মিথ্যা প্রতিপাদন করে, অথচ এটা তাদের জন্য উচিত ছিলো না, তারা আমাকে গালি দেয়, তাদের জন্য এটা শোভনীয় ছিলো না। তাদের মিথ্যা প্রতিপাদন তো এটাই যে, তাদের ধারণায় আমি তাদেরকে মেরে ফেলার পর পুনরায় জীবিত করতে সক্ষম নই এবং তাদের গালি দেয়া এই যে, তারা আমার সন্তান গ্রহণ করা সাব্যস্ত করে, অথচ আমার স্ত্রী ও সন্তান হওয়া থেকে আমি সম্পূর্ণ পবিত্র ও তা হতে বহু উর্ধ্বে।’ (হাদীসটি সহীহ। সহীহুল বুখারী ৮/৪৪৮২, সুনান নাসাঈ ৪/২০৭৭, মুসনাদে আহমাদ ২/৩৫০,৩৫১, ফাতহুল বারী ৮/১৮) এই হাদীসটি অন্য সনদে এবং অন্যান্য কিতাবেও শব্দের বিভিন্নতার সাথে বর্ণিত হয়েছে। সহীহুল বুখারী ও সহীহ মুসলিমে রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
"لا أحد أصبر على أذى سمعه من الله؛ إنهم يجعلون له ولدا، وهو يرزقهم ويعافيهم"
‘মন্দ কথা শ্রবণ করে বেশি ধৈর্য ধারণকারী মহান আল্লাহ অপেক্ষা আর কেউ নেই। মানুষ তাঁর সন্তান সাব্যস্ত করছে, অথচ তিনি তাদেরকে আহার্য দিচ্ছেন এবং নিরাপদে রাখছেন।’ (হাদীসটি সহীহ। সহীহুল বুখারী ১০/৬০৯৯, ফাতহুল বারী ১৩/৩৭২, সহীহ মুসলিম ৪/২১৬০/৪৯)
সবকিছুই মহান আল্লাহ্র আয়ত্তাধীন
অতঃপর মহান আল্লাহ বলেনঃ كُلِّ لَهُ قَانِتُوْنَ ‘প্রত্যেক জিনিসই তাঁর অনুগত’ ইবনে ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, অনুগত অর্থাৎ তারা সালাত আদায় করে। ‘ইকরামা ও আবু মালিক (রহঃ) বলেন, ‘প্রত্যেক জিনিসই তাঁর অনুগত’ অর্থাৎ তারা ‘ইবাদতের স্বীকৃতি দেয়। সা‘ঈদ ইবনে যুবাইর (রহঃ) বলেন, তাঁকে খাঁটি অন্তরে মেনে থাকে, কিয়ামাতের দিন সব কিছুই তাঁর সামনে হাত জোড় করে দাঁড়াবে, দুনিয়ার সবাই তাঁর উপাসনায় রত আছে। যাকে তিনি বলেন ‘এ রকম হও’, ‘এভাবে নির্মিত হও’ তা ঐ রকমই হয়ে যায় এবং ঐভাবেই নির্মিত হয়। এরকমই প্রত্যেকে তাঁর সামনে বিনীত ও বাধ্য। মুজাহিদ (রহঃ) বলেনঃ কাফেরদের ইচ্ছা না থাকলেও তাদের ছায়া মহান আল্লাহ্র সামনে ঝুঁকেই থাকে। (তাফসীর ইবনে আবি হাতিম ১/৩৪৮) মুজাহিদ (রহঃ) আরো বর্ণনা করেছেন, যা ইবনে জারীর (রহঃ) ও সমর্থন করেছেন যে, আসলে এখানে সবই সম্পর্কযুক্ত। অর্থাৎ কুনূত হলো অনুগত হওয়া এবং মহান আল্লাহ্র বাধ্য হওয়া। কুনূত দুই ধরনের, আইনগত এবং পূর্ব নির্ধারিত। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ
﴿وَ لِلّٰهِ یَسْجُدُ مَنْ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ طَوْعًا وَّ كَرْهًا وَّ ظِلٰلُهُمْ بِالْغُدُوِّ وَ الْاٰصَالِ۩۱۵ ﴾
মহান আল্লাহ্র প্রতি সাজদাবনত হয় আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায় এবং তাদের ছায়াগুলোও সকাল-সন্ধ্যায়। (১৩ নং সূরা রা‘দ, আয়াত নং ১৫) একটি হাদীসে আছে যেঃ "كل حرف من القرآن يذكر فيه القنوت فهو الطاعة"
কুর’আন মাজীদের যেখানেই (قنوت) শব্দ রয়েছে সেখানেই তার দ্বারা উদ্দেশ্য হলো আনুগত্য। (মুসনাদে আহমাদ ৩/৭৫, আল মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ ৬/৩২। হাদীসটি য‘ঈফ। ইমাম ইবনে কাসীর (রহঃ) যেমন বলেছেন যে, সনদ দুর্বল আর মারফূ‘ হিসেবে বর্ণনা করলে তা হবে মুনকার)
পূর্বে আকাশ ও পৃথিবীর কোন নমুনা ছিলো না
এরপর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন, بَدِیْعُ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ‘মহান আল্লাহ আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সৃজনকারী।’ অর্থাৎ পূর্বে আকাশ ও পৃথিবীর কোন নমুনা ছিলো না, প্রথম বারই তিনি এই দুই এর সৃষ্টিকর্তা। بِدْعَةٌ এর আর্ভিধানিক অর্থ হচ্ছে ‘নতুন সৃষ্টি করা। হাদীসে রয়েছেঃ
"فإن كل محدثة بدعة وكل بدعة ضلالة"
‘প্রত্যেক নব-সৃষ্টি হচ্ছে বিদ ‘আত এবং প্রত্যেক বিদ ‘আতই পথভ্রষ্টতা।’ (সহীহ মুসলিম ২/৫৯২) বিদ ‘আত দু’প্রকার। যথা শারী ‘আতের পরিভাষায় বিদ ‘আত। যেমন উল্লিখিত হাদীসটি। আবার কখনো কখনো بِدْعَةٌ শব্দের প্রয়োগ শুধুমাত্র আভিধানিক অর্থেই হয়ে থাকে। তখন শরী ‘আতের ‘বিদ ‘আত’ বুঝায়না। ‘উমার (রাঃ) জনগণকে তারাবীহ সালাতে সকলকে এক জামা ‘আতে একত্রিত করে বলেনঃ نعْمَتْ البدعةُ هذه ‘এটা ভালো বিদ ‘আত।’ (হাদীসটি সহীহ। সহীহুল বুখারী ৪/২০১০, মুওয়াত্তা ইমাম মালিক ১/৩/১১৪, ১১৫)
বিদ ‘আত পন্থীদেরকে ‘বিদ ‘আতী’ বলার কারণও এই যে, তারাও মহান আল্লাহ্র দ্বীনের মধ্যে ঐ কাজ বা নিয়ম আবিষ্কার করে, যা তার পূর্বের শারী ‘আতের মধ্যে ছিলো না। অনুরূপভাবে কোন নতুন কথা উদ্ভাবনকারীকে ‘আরবের লোকেরা مُبْدِعٌ বলে থাকে।
ইমাম ইবনে জারীর (রহঃ)-এর মতে উপরোক্ত আয়াতের ভাবার্থ এই যে, মহান আল্লাহ সন্তান হতে পবিত্র। তিনি আসমান ও যমীনের সমস্ত কিছুর মালিক। প্রত্যেক জিনিসই তাঁর একাত্মবাদের সাক্ষ্য বহন করে। সব কিছুই তাঁর অনুগত। সব কিছুরই সৃষ্টিকর্তা, নির্মাতা, স্থাপিত, মূল ও নমুনা ছাড়াই ঐ সবকিছু অস্তিত্বে আনয়নকারী একমাত্র সেই বিশ্বপ্রভু মহান আল্লাহই, স্বয়ং ‘ঈসা (আঃ) ও এর সাক্ষী ও বর্ণনাকারী, যদিও কেউ কেউ তাঁকে মহান আল্লাহ্র পুত্র বলে মনে করে। যে প্রভু এসব জিনিস বিনা মূল্যে ও নমুনায় সৃষ্টি করেছেন তিনিই ঈসা (আঃ) কে পিতা ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন। (তাফসীর তাবারী ২/৫৫০) সেই মহান আল্লাহ্র ক্ষমতা ও প্রভাব প্রতিপত্তি এতো বেশি যে, তিনি যে জিনিসকে যে প্রকারের সৃষ্টি ও নির্মাণ করতে চান তাকে বলেন- ‘এভাবে হও এবং এরকম হও’ আর তেমনই সাথে সাথেই হয়ে যায়। যেমন মহান আল্লাহ অন্যত্র বলেনঃ
﴿ اِنَّمَاۤ اَمْرُهٗۤ اِذَاۤ اَرَادَ شَیْـًٔا اَنْ یَّقُوْلَ لَهٗ كُنْ فَیَكُوْنُ ﴾
‘তাঁর ব্যাপারে তো শুধু এই যে, যখন তিনি কোন কিছুর ইচ্ছা পোষণ করেন তখন বলেন ‘হও’ ফলে তা হয়ে যায়।’ (৩৬ নং সূরা ইয়াসীন, আয়াত নং ৮২) অন্য জায়গায় বলেনঃ
﴿ اِنَّمَا قَوْلُنَا لِشَیْءٍ اِذَاۤ اَرَدْنٰهُ اَنْ نَّقُوْلَ لَهٗ كُنْ فَیَكُوْنُ﴾
আমি কোন কিছু ইচ্ছা করলে সেই বিষয়ে আমার কথা শুধু এই যে, আমি বলি ‘হও’, ফলে তা হয়ে যায়। (১৬ নং সূরা নাহল, আয়াত নং ৪০) অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছেঃ ﴿ فِیْهِمَا عَیْنٰنِ تَجْرِیٰنِ﴾
আমার আদেশ তো একটি কথায় নিস্পন্ন, চোখের পলকের মতো। (৫৫ নং সূরা আর-রহমান, আয়াত নং ৫০)
উপরোল্লিখিত আয়াতসমূহ দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, ‘ঈসা (আঃ) কেও মহান আল্লাহ كُنْ শব্দের দ্বারাই সৃষ্টি করেছেন। এক জায়গায় মহান আল্লাহ স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেনঃ
﴿ اِنَّ مَثَلَ عِیْسٰى عِنْدَ اللّٰهِ كَمَثَلِ اٰدَمَ١ؕ خَلَقَهٗ مِنْ تُرَابٍ ثُمَّ قَالَ لَهٗ كُنْ فَیَكُوْنُ ﴾
‘নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ্র নিকট ‘ঈসা (আঃ)-এর দৃষ্টান্ত আদম (আঃ)-এর অনুরূপ; তিনি তাকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর বললেন হও ফলতঃ তাতেই হয়ে গেলো।’ (৩ নং সূরা আল-ইমরান, আয়াত নং ৫৯)
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings