Surah An Naba Tafseer
Tafseer of An-Naba : 38
Saheeh International
The Day that the Spirit and the angels will stand in rows, they will not speak except for one whom the Most Merciful permits, and he will say what is correct.
Tafsir Fathul Mazid
Tafseer 'Tafsir Fathul Mazid' (BN)
৩৭-৪০ নম্বর আয়াতের তাফসীর:
এখানে আল্লাহ তা‘আলার মহত্ব ও বড়ত্ব বর্ণনা করা হচ্ছে যে, তাঁর সামনে কিয়ামত দিবসে কথা বলার কেউ সাহস পাবে না। এ সম্পর্কে সূরা বাক্বারার ২৫৫ নম্বর আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে।
الرُّوْحُ দ্বারা জিবরীল (আঃ) কে বুঝানো হয়েছে।
(ذٰلِکَ الْیَوْمُ الْحَقُّ.....)
অর্থাৎ সেই দিন সত্য। অবশ্যই তা সংঘঠিত হবে। অতএব যে ব্যক্তি কিয়ামত দিবসকে ভয় করে সে যেন দুনিয়াতে তাক্বওয়া অবলম্বন করে এবং সৎ আমলের মাধ্যমে আল্লাহ তা‘আলার কাছ থেকে আশ্রয় স্থল অর্জন করে নেয়।
(عَذَابًا قَرِيْبًا)
অর্থাৎ কিয়ামত দিবসের শাস্তিকে নিকটতম আযাব বলা হয়েছে। কারণ কিয়ামত অবশ্যই সংঘঠিত হবে আর যা অবশ্যই সংঘঠিত হবে তা তো মূলত নিকটেই। তাছাড়া নাবী (সাঃ) বলেন: আমাকে প্রেরণ করা হয়েছে আর কিয়ামত এমন কাছে। এই বলে মধ্য ও শাহাদাত আঙ্গুল তুলে দেখালেন। অর্থাৎ দুই আঙ্গুলের মাঝে যেমন দূরত্ব আমার প্রেরণ ও কিয়ামতের মাঝে ততটুকু সময় অবশিষ্ট আছে। (সহীহ বুখারী হা. ৫৩০১)
(يَنْظُرُ الْمَرْءُ مَا قَدَّمَتْ)
অর্থাৎ মানুষ দুনিয়াতে তার কৃত আমল আখিরাতে দেখতে পাবে। কাফিররা তাদের খারাপ আমলগুলো দেখে আফসোস করে বলবে: হায় যদি মাটি হয়ে যেতাম। কিন্তু কোন দিন তা সম্ভব হবে না এবং সে আফসোস কোন কাজে আসবে না।
আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১. আকাশ জমিনের সার্বভৌমত্ব একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার।
২. যাদেরকে সুপারিশ করার অনুমতি দেয়া হবে কেবল তারাই সুপারিশ করতে পারবে।
৩. কাফিররা কিয়ামত দিবসে আফসোস করবে, কিন্তু এ আফসোস কোন কাজে আসবে না।
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings