Surah Al Waqiah Tafseer
Tafseer of Al-Waqi'ah : 4
Saheeh International
When the earth is shaken with convulsion
Tafsir Fathul Mazid
Tafseer 'Tafsir Fathul Mazid' (BN)
নামকরণ ও ফযীলত :
الْوَاقِعَةُ শব্দের শাব্দিক অর্থ সংঘটিতব্য, যা সংঘটিত হবে। এটি কিয়ামতের নামসমূহের অন্যতম একটি নাম। যেহেতু কিয়ামত অবশ্যই সংঘটিত হবে তাই এ নামেও তাকে নামকরণ করা হয়েছে। সূরার প্রথম আয়াত থেকেই সূরাকে “ওয়াকি‘আহ্” নামে নামকরণ করা হয়েছে।
ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন : একদা আবূ বক্র (রাঃ) বললেন : হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আপনি তো বৃদ্ধ হয়ে পড়লেন। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন : আমাকে সূরা হূদ, ওয়াকিআহ্, মুরসালাত, আম্মা ইয়াতাসাআলুন (নাবা) এবং ইযাশ্ শামসু কুওভিরাত (তাকভীর) বৃদ্ধ করে ফেলেছে। (তিরমিযী হা. ৩২৯৭, সহীহাহ্ হা. ৯৫৫)
এছাড়া সূরা আল ওয়াকি‘আহ্’র যত ফযীলতের হাদীস রয়েছে সবই দুর্বল। কোন গ্রহণযোগ্য বর্ণনা পাওয়া যায় না। এ সূরার ফযীলত সম্পর্কে একটি প্রসিদ্ধ হাদীস রয়েছে : যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা আল ওয়া-ক্বি‘আহ্ পাঠ করবে সে কখনো অভাবগ্রস্ত হবে না। এ হাদীসটিও দুর্বল। (সিলসিলা যয়ীফাহ্, হা. ২৮৯)
সূরার শুরুতে কিয়ামত অবশ্যই সংঘটিত হবে, সে-সময় জমিন ও পাহাড়ের কী ভয়ানক অবস্থা হবে, মানুষ তিন দলে বিভক্ত হবে, যারা নৈকট্যশীল ও ডানপন্থী তাদের আরাম আয়েশ ও সুখের বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। তারপর যারা বামপন্থী তাদের কষ্টের অন্ত থাকবে না এবং তাদের কষ্টের কারণ বর্ণনা করা হয়েছে। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে তাঁর কয়েকটি নিদর্শন নিয়ে চিন্তা করার নির্দেশ দিয়েছেন যার মাধ্যমে তাঁকে চেনা অতি সহজ।
১-১২ নম্বর আয়াতের তাফসীর :
আলোচ্য আয়াতগুলোতে কিয়ামত অবশ্যই সংঘটিত হবে তা জোরালোভাবে উপস্থাপন, কিয়ামতের পূর্ব মুহূর্তে জমিন, পাহাড় পর্বতে যে এক ভয়ানক অবস্থা দেখা দেবে এবং মানুষ তিন দলে বিভক্ত হয়ে যাবে সে কথা আলোচনা করা হয়েছে।
الْوَاقِعَةُ কিয়ামতের অন্যতম একটি নাম। وقع، يقع অর্থ সংঘটিত হওয়া, অর্থাৎ কিয়ামত অবশ্যই সংঘটিত হবে। উদ্দেশ্য হল সর্বশেষ শিংগায় ফুঁৎকার। অন্যত্র আল্লাহ বলেন :
(فَيَوْمَئِذٍ وَّقَعَتِ الْوَاقِعَةُ)
“সেদিন যা সংঘটিত হওয়ার তা (অর্থাৎ কিয়ামত) সংঘটিত হয়ে যাবে।” (সূরা আল হা-ক্বক্বাহ্ ৬৯ : ১৫)
(لَيْسَ لِوَقْعَتِهَا كَاذِبَةٌ)
‘(তখন) এর সংঘটন অস্বীকার করার কেউ থাকবে না।’ অর্থাৎ যখন আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামত সংঘটিত করার ইচ্ছা করবেন তখন তা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। কেননা কিয়ামতের আকলী ও নাকলী উভয় প্রকার দলীল দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট। আবার বলা হয়, তা কেউ প্রতিরোধ করতে পারবে না। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(اِسْتَجِيْبُوْا لِرَبِّكُمْ مِّنْ قَبْلِ أَنْ يَّأْتِيَ يَوْمٌ لَّا مَرَدَّ لَه۫ مِنَ اللّٰهِ)
“তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের আহ্বানে সাড়া দাও সেই দিবস আসার পূর্বে যা আল্লাহর বিধানে অপ্রতিরোদ্ধ।” (সূরা শূরা ৪২ : ৪৭)
অন্যত্র আল্লাহ বলেন :
(سَأَلَ سَائِلٌ بِعَذَابٍ وَاقِعٍ لِلْكَافِرِينَ لَيْسَ لَهُ دَافِعٌ)
“এক ব্যক্তি আবেদন করল সেই আযাবের যা সংঘটিত হবেই, কাফিরদের হতে তা প্রতিরোধ করার কেউ নেই।” (সূরা মা‘আ-রিজ ৭০ : ১-২)
আল্লামা শানক্বীতি (রহঃ) এ আয়াতের তাফসীরে দুটি দিক বর্ণনা করেছেন-
(১) কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার ব্যাপারটি মিথ্যা নয় এবং তার ব্যতিক্রমও হবে না। বরং এটি এমন বিষয় যা অবশ্যই সংঘটিত হবে। এ অর্থের ওপর প্রমাণ বহন করে অন্যান্য আয়াত। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(اَللّٰهُ لَآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ ط لَيَجْمَعَنَّكُمْ إِلٰي يَوْمِ الْقِيٰمَةِ لَا رَيْبَ فِيْهِ ط وَمَنْ أَصْدَقُ مِنَ اللّٰهِ حَدِيْثًا)
“অবশ্যই আল্লাহ, তিনি ব্যতীত অন্য কোন সঠিক ইলাহ নেই, তিনি তোমাদেরকে কিয়ামতের দিন একত্রিত করবেন, এতে কোন সন্দেহ নেই। কে আল্লাহ অপেক্ষা অধিক সত্যবাদী?” (সূরা নিসা ৪ : ৮৭)
অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
( وَّأَنَّ السَّاعَةَ اٰتِيَةٌ لَّا رَيْبَ فِيْهَا لا وَأَنَّ اللّٰهَ يَبْعَثُ مَنْ فِي الْقُبُوْرِ)
“এবং কিয়ামত অবশ্যই আসবে, এতে কোন সন্দেহ নেই এবং ক্ববরে যারা আছে তাদেরকে নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্থিত করবেন।” (সূরা হাজ্জ ২২ : ৭)
(২) কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার ব্যাপারে কোন ব্যক্তিই মিথ্যুক থাকবে না। বরং সকল মানুষ কিয়ামতের দিন কিয়ামতের সত্যতা স্বীকার করে নেবে।
যেমন আল্লাহ তা‘আলা তা‘আলা বলেন :
(لَا يُؤْمِنُوْنَ بِه۪ حَتّٰي يَرَوُا الْعَذَابَ الْأَلِيْمَ)
“তারা এতে ঈমান আনবে না যতক্ষণ না তারা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।” (সূরা শু‘আরা- ২৬ : ২০১)
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন :
(وَلَا يَزَالُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا فِيْ مِرْيَةٍ مِّنْهُ حَتّٰي تَأْتِيَهُمُ السَّاعَةُ بَغْتَةً أَوْ يَأْتِيَهُمْ عَذَابُ يَوْمٍ عَقِيْمٍ)
“যারা কুফরী করেছে তারা তাতে সন্দেহ পোষণ করা হতে বিরত হবে না, যতক্ষণ না তাদের নিকট কিয়ামত এসে পড়বে আকস্মিকভাবে, অথবা এসে পড়বে এক বন্ধ্যা দিনের শাস্তি।” (সূরা হাজ্জ ২২ : ৫৫)
(خَافِضَةٌ رَّافِعَةٌ)
‘এটা কাউকেও করবে নীচ, কাউকেও করবে সমুন্নত’ অর্থাৎ কিয়ামত কিছু মানুষকে তাদের খারাপ আমলের জন্য লাঞ্ছিত ও অপমানিত করবে। যেমন কাফিররা মুনাফিকরা কিয়ামতের দিন লাঞ্ছিত ও অপদস্থ হবে। আর যারা মু’মিন তারা সেদিন হবে সম্মানিত, সুউচ্চ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত।
যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(وَمَنْ يَّأْتِه۪ مُؤْمِنًا قَدْ عَمِلَ الصّٰلِحٰتِ فَأُولٰ۬ئِكَ لَهُمُ الدَّرَجٰتُ الْعُلٰي)
“এবং যারা তাঁর নিকট উপস্থিত হবে মু’মিন অবস্থায় সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে সমুচ্চ মর্যাদা।” (সূরা ত্বা-হা ২০ : ৭৫)
(رُجَّتِ الْأَرْضُ رَجًّا)
‘যখন প্রবল কম্পণে পৃথিবী প্রকম্পিত হবে’ - رجا অর্থ নড়াচড়া করা, অস্থিরতা, কম্পন। যেমন সূরা আয্ যিলযালে বলা হয়েছে :
(إِذَا زُلْزِلَتِ الْأَرْضُ زِلْزَالَهَا)
“যখন পৃথিবীকে তার কম্পনে প্রকম্পিত করা হবে” (সূরা আয্ যিলযা-ল ৯৯ : ১)
بَسًّا অর্থ : চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ পাহাড়গুলো চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে তুলার মতো পাতলা হয়ে উড়বে। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(وَتَكُوْنُ الْـجِبَالُ كَالْعِهْنِ الْمَنْفُوْشِ)
“এবং পর্বতমালা হবে ধুনিত রঙীন পশমের মত।” (সূরা আল ক্বা-রি‘আহ্ ১০১ : ৫)
অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(يَوْمَ تَرْجُفُ الْأَرْضُ وَالْجِبَالُ وَكَانَتِ الْجِبَالُ كَثِيْبًا مَّهِيْلًا)
“(এসব হবে) সেদিন যেদিন পৃথিবী ও পর্বতমালা প্রকম্পিত হবে এবং পর্বতসমূহ বহমান বালুকারাশির ন্যায় হবে।” (আল মুয্যাম্মিল ৭৩ : ১৪)
أَزْوَاجًا -এর অর্থ : أصناف তথা শ্রেণি, দল। অর্থাৎ তোমরা সেদিন তিন শ্রেণিতে বিভক্ত হয়ে যাবে। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা সে তিন শ্রেণির কথা ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরছেন :
(১) (فَأَصْحٰبُ الْمَيْمَنَةِ)
অর্থাৎ এরা সাধারণ মু’মিন, যাদেরকে তাদের আমলনামা ডান হাতে দেয়া হবে। এজন্য এদেরকে আসহাবুল ইয়ামিন বা ডানপন্থী বলা হয়।
যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(وَأَصْحٰبُ الْيَمِيْنِ مَآ أَصْحٰبُ الْيَمِيْنِ ط فِيْ سِدْرٍ مَّخْضُوْدٍ)
“আর ডান দিকের দল, কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল! (তারা থাকবে এক উদ্যানে,) সেখানে আছে কাঁটাবিহীন বরই গাছ।” (সূরা ওয়াকিআহ্ ৫৬ : ২৭-২৮)
(২) (وَأَصْحٰبُ الْمَشْئَمَةِ)
এরা হলো কাফির শ্রেণি যারা আল্লাহ তা‘আলা, রাসূল ও পরকালে বিশ্বাস রাখত না। এদের আমলনামা বাম হাতে দেয়া হবে। এ জন্য এদেরকে বামপন্থীও বলা হয়।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
(وَأَصْحٰبُ الشِّمَالِ مَآ أَصْحٰبُ الشِّمَالِ فِيْ سَمُوْمٍ وَّحَمِيْمٍ)
“আর বাম দিকের দল, কত হতভাগা বাম দিকের দল! তারা থাকবে উত্তপ্ত বাতাস ও উত্তপ্ত পানিতে।” (আল ওয়াকিআহ্ ৫৬ : ৪১-৪২) এদের আমলনামা পিছন দিক থেকেও দেয়া হবে।
(৩) (وَالسَّابِقُوْنَ السَّابِقُوْنَ)
এরা হলো বিশিষ্ট মু’মিন, যারা ঈমান ও আমলে অগ্রগামী। এদের মধ্যে নাবী, রাসূল, সিদ্দিক ও শহীদগণ শামিল।
এ তিন প্রকারের কথা উল্টাভাবে আবার এ সূরার ৮৮-৯৪ নম্বর আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইমাম ইবনু কাসীর (রহঃ) বলেন : কিয়ামতের দিন মানুষ তিন শ্রেণিতে বিভক্ত হবে।
(১) এক শ্রেণি আরশের ডান পাশে থাকবে। এরা আদম (আঃ)-এর ডান পার্শ্বদেশ থেকে জন্ম নিয়েছিল। এদের আমলনামা ডান হাতে দেয়া হবে। এদেরকে ডান দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। এরা হলো জান্নাতীদের সাধারণ দল।
(২) এ শ্রেণি আরশের বাম পাশে থাকবে। এরা আদম (আঃ)-এর বাম পার্শ্বদেশ থেকে জন্ম নিয়েছিল। এদেরকে বাম হাতে আমলনামা দেয়া হবে এবং এদেরকে বাম দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। এরা জাহান্নামী।
(৩) এরা আল্লাহ তা‘আলার সামনে থাকবে। এরা হবেন বিশিষ্ট দল। এরা ডানপন্থীদের চেয়ে বেশি মর্যাদাবান ও নৈকট্য লাভকারী। এদের সংখ্যা ডানপন্থীদের চেয়ে কম হবে।
উপরোক্ত তিন শ্রেণির কথা অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা তুলে ধরে বলেন :
(ثُمَّ أَوْرَثْنَا الْكِتٰبَ الَّذِيْنَ اصْطَفَيْنَا مِنْ عِبَادِنَا ج فَمِنْهُمْ ظٰلِمٌ لِّنَفْسِه۪ ج وَمِنْهُمْ مُّقْتَصِدٌ ج وَمِنْهُمْ سَابِقٌۭ بِالْخَيْرٰتِ بِإِذْنِ اللّٰهِ ط ذٰلِكَ هُوَ الْفَضْلُ الْكَبِيْرُ)
“অতঃপর আমি এ কিতাবের অধিকারী করেছি তাদেরকে, যাদেরকে আমি আমার বান্দাদের মধ্য থেকে পছন্দ করেছি। তবে তাদের মধ্যে কেউ কেউ নিজের প্রতি অত্যাচারী, তাদের কেউ কেউ মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহর ইচ্ছায় নেক কাজে অগ্রবর্তী। এটাই বড় সাফল্য।” (সূরা আল ফাতির ৩৫ : ৩২, ইবনু কাসীর) মি‘রাজের হাদীসে এসেছে; নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন : যখন আমরা দুনিয়ার আকাশে উঠলাম তখন এক ব্যক্তিকে দেখতে পেলাম, তার ডান পাশে কিছু লোক ও বাম পাশে কিছু লোক। নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন : তিনি যখন ডান পাশে তাকান তখন হাসেন আর যখন বাম পাশে তাকান তখন কাঁদেন। তিনি বললেন : সৎ নাবী ও সৎ সন্তানকে স্বাগতম। আমি বললাম, হে জিরবীল এ ব্যক্তি কে? জিবরীল (আঃ) বলল : তিনি আদম (আঃ), তার ডান ও বাম পাশের লোকেরা তার সন্তান। ডান পাশের ব্যক্তিরা জান্নাতী আর বাম পাশের ব্যক্তির জাহান্নামী। (সহীহ বুখারী হা. ৩৪৯, সহীহ মুসলিম হা. ১৬৩)
আমরা যেন ডান পাশের ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারি সে জন্য যথাসম্ভব সৎ আমল করতে হবে। কেননা প্রত্যেককে সে আমলের জন্য সুযোগ করে দেওয়া হয় যার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে।
আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয় :
১. কিয়ামত অবশ্যই ঘটবে। অতএব তার প্রতি ঈমান আনার সাথে সাথে সে দিনের ভয়াবহ অবস্থা থেকে বাঁচার জন্য সৎ আমল করতে হবে।
২. কিয়ামতের পূর্বে জমিন, পাহাড়ের যে ভয়ানক অবস্থা হবে সে কথা জানতে পারলাম।
৩. সেদিন মানুষ তিন দলে প্রকাশ পাবে। আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে নৈকট্যশীলগণের মধ্যে শামিল করে নিন। আমীন!
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings