Surah Al Imran Tafseer
Tafseer of Ali 'Imran : 1
Saheeh International
Alif, Lam, Meem.
Tafsir Fathul Mazid
Tafseer 'Tafsir Fathul Mazid' (BN)
সূরার নামকরণ ও ফযীলত:
ইমরান হলেন ঈসা (আঃ)-এর দাদা, মারইয়াম (আলাইহাস সালাম) এর পিতা। অত্র সূরার ৩৫-৫০ নং আয়াতে ইমরান এর পরিবার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, বিধায় উক্ত নামে সূরার নামকরণ করা হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কিয়ামাতের দিন কুরআন ও যারা কুরআন অনুযায়ী আমল করত তাদেরকে নিয়ে আসা হবে। সূরা বাকারাহ ও সূরা আলি-ইমরান (তেলাওয়াতকারীদের) অগ্রে অগ্রে চলবে মেঘের ছায়া বা পাখির মত। এরা জোরালোভাবে আল্লাহ তা‘আলার কাছে সুপারিশ করবে। (সহীহ মুসলিম হা: ১৯১২) সূরা আলি-ইমরানের ফযীলত সূরা বাকারায় বর্ণনা করা হয়েছে।
শানে নুযূল:
ইবনু আবী হাতেম রবী‘ থেকে বর্ণনা করেন, একদা খ্রিস্টান সম্প্রদায় নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট এসে ঈসা (আঃ) সম্পর্কে ঝগড়া শুরু করল। তখন অত্র সূরার প্রথম থেকে ৮৩ নং আয়াত পর্যন্ত অবতীর্ণ হয়।
অন্য বর্ণনায় আছে যে, নাজরানের অধিবাসীরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট এসে ঈসা বিন মারইয়াম সম্পর্কে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলে এ সূরার প্রথম থেকে ৮০ নং আয়াত পর্যন্ত অবতীর্ণ হয়। (লুবাবুন নুকূল ফী আসবাবিন নুযূল)
১-২ নং আয়াতের তাফসীর:
(ال۬مّ۬) আলিফ-লাম-মীম, এগুলো “হুরূফুল মুক্বাত্বআত” বা বিচ্ছিন্ন অক্ষরসমূহ। এ সম্পর্কে সূরা বাকারার শুরুতে আলোচনা করা হয়েছে। এর আসল উদ্দেশ্য বা অর্থ একমাত্র আল্লাহ তা‘আলাই ভাল জানেন।
(الْحَیُّ الْقَیُّوْمُ)
“চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী” এ দু’টি বৈশিষ্ট্য একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার জন্য নির্দিষ্ট। যা কোন মাখলুকের জন্য প্রযোজ্য নয়। এর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আয়াতুল কুরসীতে (সূরা বাকারার ১৫৫ নং আয়াতে) করা হয়েছে।
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings