2:279

فَإِن لَّمۡ تَفۡعَلُواۡ فَأۡذَنُواۡ بِحَرۡبٍ مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ‌ۖ وَإِن تُبۡتُمۡ فَلَكُمۡ رُءُوسُ أَمۡوَٰلِكُمۡ لَا تَظۡلِمُونَ وَلَا تُظۡلَمُونَ٢٧٩

Saheeh International

And if you do not, then be informed of a war [against you] from Allah and His Messenger. But if you repent, you may have your principal - [thus] you do no wrong, nor are you wronged.

Tafsir "Tafsir Fathul Mazid" (Bengali)

২৭৮-২৮১ নং আয়াতের তাফসীর: অত্র আয়াতে বিশেষ করে মু’মিনদেরকে সম্বোধন করে আল্লাহ তা‘আলা বকেয়া সুদ বর্জন করার নির্দেশ দিচ্ছেন। যদি বিরত না থাকে তাহলে তা আল্লাহ তা‘আলা ও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এটা এমন কঠোর ধমক যে, এ রকম ধমক অন্য কোন পাপের ব্যাপারে দেয়া হয়নি। এ জন্য আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন: ইসলামী দেশে যে ব্যক্তি সুদ বর্জন করবে না দেশের শাসকের দায়িত্ব হবে তাকে তাওবাহ করানো এবং সুদ খাওয়া থেকে বিরত না হলে তার শির-েদ করা। (তাফসীর ইবনে কাসীর ১/৭২০) সুদের ব্যাপারে এটাই সর্বশেষ অবতীর্ণ আয়াত। আর যদি তাওবাহ করে নেয় তাহলে ঋণদাতাগণ মূলধন পাবে, ফলে ঋণদাতাগণ মূলধন থেকে বঞ্চিত হবে না আর সুদগ্রহীতাগণ মাজলুম হবে না।যদি ঋণগ্রহীতা (যিনি ঋণের বিনিময়ে সুদ দেবে) অভাবী হয় তাহলে তাকে সুদমুক্ত ঋণ পরিশোধ করার অবকাশ দেয়া উচিত, আর মাফ করে দিলে তা অনেক উত্তম।অতঃপর আল্লাহ তা‘আলার দিকে ফিরে যাওয়াকে ভয় করার নির্দেশ দিয়েছেন যেদিন প্রত্যেককে তার কৃত আমলের ফলাফল দেয়া হবে। আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. সুদ খেয়ে থাকলে তা থেকে তাওবাহ করা আবশ্যক।২. যে ব্যক্তি তাওবাহ করবে সে মূলধন পাবে।৩. আখিরাতকে ভয় করে শরীয়ত গর্হিত সকল কর্ম বর্জন করা উচিত, কারণ আখিরাতের অবস্থা বড় কঠিন।

Arabic Font Size

30

Translation Font Size

17

Arabic Font Face

Help spread the knowledge of Islam

Your regular support helps us reach our religious brothers and sisters with the message of Islam. Join our mission and be part of the big change.

Support Us