Surah Al Baqarah Tafseer
Tafseer of Al-Baqarah : 201
Saheeh International
But among them is he who says, "Our Lord, give us in this world [that which is] good and in the Hereafter [that which is] good and protect us from the punishment of the Fire."
Ibn Kathir Partial
Tafseer 'Ibn Kathir Partial' (BN)
হাজ্জের আহকামসমূহ পালন করার পর ইহজগৎ ওপরজগৎ উভয় জগতের কল্যাণের জন্য প্রার্থনা করা
মহান আল্লাহ্ বাণীঃ ﴿فَاِذَا قَضَیْتُمْ مَّنَاسِكَكُمْ فَاذْكُرُوا اللّٰهَ ﴾ ‘হাজ্জ সমাপনের পর খুব বেশি করে মহান আল্লাহ্কে স্মরণ করো।’ كَذِكْرِكُمْاٰبَآءَكُمْ ‘যেমন তোমরা নিজেদের বাপ-দাদাদের স্মরণে মশগুল থাকো।’ অত্র আয়াতাংশের একটি অর্থ এই বর্ণনা করা হয়েছে যে, শিশু যেমন তার পিতা মাতাকে স্মরণ করে ঐরূপ তোমরাও মহান আল্লাহ্কে স্মরণ করো। দ্বিতীয় অর্থ সম্পর্কে সা‘ঈদ ইবনু যুবাইর (রহঃ) বলেন, ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেনঃ অজ্ঞতার যুগে লোকেরা হাজ্জের সময় অবস্থানের স্থানে অবস্থান করতো এবং তাদের একজন বলতোঃ আমার বাবা লোকদেরকে খাদ্য প্রদান করতো, লোকদেরকে টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য করতো। রক্তপণ আদায় করতো ইত্যাদি ইত্যাদি। তাদের পূর্ব-পুরুষদের ভালো ভালো কাজকে স্মরণ করে বলাবলি করাই ছিলো তাদের যিকর। অতঃপর মহান আল্লাহ্ তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর প্রতি নাযিল করেন, فَاذْكُرُوااللّٰهَكَذِكْرِكُمْاٰبَآءَكُمْاَوْاَشَدَّذِكْرًا ‘তোমরা যেমন তোমাদের পিতৃপুরুষদেরকে স্মরণ করতে অনুরূপ মহান আল্লাহ্কে আরো বেশি স্মরণ করো।’
অতএব এভাবে মহান আল্লাহ্র উচ্চ মর্যাদা এবং তাঁর মহানত্ত্ব বেশি স্মরণ করার জন্য অধিক উৎসাহিত করা হয়েছে। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, মহান আল্লাহ্ যখন কোন আয়াতাংশে أو বা ‘বরং’ শব্দটি ব্যবহার করেন তখন ধরে নিতে হবে যে, তাঁর বান্দারা যেন ঐ কাজটি আরো বেশি করে। এ ব্যাপারে কোন সন্দেহে নিপতিত হওয়ার কোন কারণ নেই যে, পিতৃপুরুষদেরকে স্মরণ করার চেয়ে অবশ্যই মহান আল্লাহ্কে বেশি স্মরণ করতে হবে। এ ধরনের তুলনামূলক কয়েকটি আয়াতের উল্লেখ করা যেতে পারেঃ ﴿فَهِیَ كَالْحِجَارَةِ اَوْ اَشَدُّ قَسْوَةً﴾
অনন্তর তোমাদের হৃদয় প্রস্তরের ন্যায় কঠিন, বরং কঠিনতর হলো। (২নং সূরাহ্ বাকারাহ, আয়াত নং ৭৪)
﴿یَخْشَوْنَ النَّاسَ كَخَشْیَةِ اللّٰهِ اَوْ اَشَدَّ خَشْیَةً﴾
মহান আল্লাহ্কে যেরূপ ভয় করবে তদ্রুপ মানুষকে ভয় করতে লাগলো। (৪নং সূরাহ্ নিসা, আয়াত নং ৭৭)
﴿وَ اَرْسَلْنٰهُ اِلٰى مِائَةِ اَلْفٍ اَوْ یَزِیْدُوْنَ﴾
তাকে আমি লক্ষ্য বা ততোধিক লোকের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম। (৩৭নং সূরাহ্ সাফফাত, আয়াত নং ১৪৭)
﴿فَكَانَ قَابَ قَوْسَیْنِ اَوْ اَدْنٰى﴾
ফলে তাদের মধ্যে দুই ধনুকের ব্যবধান রইলো, অথবা তারও কম। (৫৩নং সূরাহ্ নাজম, আয়াত নং ৯) এ আয়াতগুলোর কোথাও ‘বরং’ শব্দটি সন্দেহের জন্য ব্যবহৃত হয়নি।
অতঃপর মহান আল্লাহ্ তাকে স্মরণ করার পাশাপাশি তাঁর কাছে প্রার্থনা করার নির্দেশ দিচ্ছেন, কেননা এটা হচ্ছে প্রার্থনা কবূলের সময়।’ সাথে সাথে ঐ সবলোকের অমঙ্গল কামনা করা হচ্ছে যারা মহান আল্লাহ্র নিকট শুধু দুনিয়া লাভের জন্যই প্রার্থনা জানিয়ে থাকে এবং আখিরাতের দিকে ভ্রƒক্ষেপই করে না। মহান আল্লাহ্ বলেন যে, وَمَالَهفِیالْاٰخِرَةِمِنْخَلَاقٍ ‘তাদের জন্য পরকালে কোনই অংশ নেই।’ ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে, কতকগুলো পল্লীবাসী এখানে অবস্থান করে শুধুমাত্র এই প্রার্থনা করতো ‘হে মহান আল্লাহ্! এই বছর ভালোভাবে বৃষ্টি বর্ষণ করুন যেন ফসল ভালো জন্মে এবং বহু সন্তান দান করুন ইত্যাদি। আখিরাতের কল্যাণের বিষয়ে কোন প্রার্থনাই তারা করতো না’ ফলে মহান আল্লাহ্ তাদের ব্যাপারে নাযিল করেনঃ
فَمِنَ النَّاسِ مَنْ یَّقُوْلُ رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنْیَا وَ مَا لَه فِی الْاٰخِرَةِ مِنْ خَلَاقٍ
‘লোকেদের কেউ কেউ বলে থাকে-হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের এ দুনিয়াতেই প্রদান করো। বস্তুত সে আখিরাতে কিছুই পাবে না।’ আর তাদের পরবর্তীতে আগত অন্য একটি দল বলতোঃ
رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنْیَا حَسَنَةً وَّفِی الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّ قِنَا عَذَابَ النَارِ
‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের দুনিয়াতেও কল্যাণ দাও এবং আখিরাতেও কল্যাণ দাও এবং আমাদের জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করো।’ অতএব মহান আল্লাহ্ আয়াত নাযিল করলেনঃ
اُولٰٓىِٕكَ لَهُمْ نَصِیْبٌ مِّمَّا كَسَبُوْا١ؕ وَ اللّٰهُ سَرِیْعُ الْحِسَابِ
‘এরাই সেই লোক, যাদের কৃতকর্মে তাদের প্রাপ্য অংশ রয়েছে এবং মহান আল্লাহ্ সত্বর হিসাব গ্রহণকারী।’
এ জন্যই যারা দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতের মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা হতো তাদের প্রশংসা করে মহান আল্লাহ্ বলেনঃ
﴿وَمِنْهُمْ مَّنْ یَّقُوْلُ رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنْیَا حَسَنَةً وَّفِی الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّ قِنَا عَذَابَ النَارِ﴾
‘লোকেদের মধ্যে কিছু লোক এমন আছে, যারা বলে থাকে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের দুনিয়াতেও কল্যাণ দাও এবং আখিরাতেও কল্যাণ দাও এবং আমাদের জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করো।’ এ প্রার্থনার মধ্যে ইহজগত ও পরজগতের সমুদয় মঙ্গল একত্রিত করা হয়েছে এবং সমস্ত অমঙ্গল থেকে ক্ষমা চাওয়া হয়েছে। কেননা দুনিয়ার মঙ্গলের মধ্যে নিরাপত্তা, শান্তি, সুস্থতা, পরিবার-পরিজন, খাদ্য, শিক্ষা, যানবাহন, দাস-দাসী, চাকর-চাকরানী এবং সম্মান ইত্যাদি সবকিছুই এসে গেলো। আর আখিরাতের মঙ্গলের মধ্যে হিসাব সহজ হওয়া, ভয়, ত্রাস হতে মুক্তি পাওয়া, ‘আমলনামা ডান হাতে পাওয়া এবং সম্মানের সাথে জান্নাতে প্রবেশ করা ইত্যাদি সবকিছুই এসে গেলো। এরপরে জাহান্নামের শাস্তি হতে মুক্তি চাওয়ার ভাবার্থ এই যে, এরূপ কারণসমূহ মহান আল্লাহ্ প্রস্তুত করে দিবেন যেমন যারা অবৈধ কাজ করে থাকে তা থেকে তারা বিরত থাকবে এবং পাপ কাজ পরিত্যাগ করবে, সন্দেহমূলক কাজ থেকে দূরে থাকবে ইত্যাদি। কাসিম ইবনু ‘আবদুর রহমান (রহঃ) বলেন, যে ব্যক্তি কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী অন্তর, যিকরকারী জিহ্বা এবং ধৈর্যধারণকারী দেহ লাভ করেছে সে দুনিয়া ও আখিরাতের মঙ্গল পেয়ে গেছে এবং জাহান্নামের শাস্তি হতে মুক্তি লাভ করেছে। (তাফসীর ইবনু আবী হাতিম ২/৫৪২)
সহীহুল বুখারীতে রয়েছে, আনাস ইবনু মালিক (রহঃ) বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রায়ই নিম্নের দু‘আটি পাঠ করতেনঃ
﴿اللّٰهُمَّ رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنْیَا حَسَنَةً وَّ فِی الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّارِ﴾
‘হে মহান আল্লাহ্, হে আমার রাব্ব! তুমি আমাকে তা দান করো যাতে রয়েছে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য মঙ্গল, আর আমাদেরকে জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করো।’ (সহীহুল বুখারী-১১/৬৩৮৯, ফাতহুল বারী ৮/৩৫, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭০/২৬, সুনান আবূ দাউদ-২/১৫১৯, মুসনাদ আহমাদ -৩/১০১)
ইবনু আবী হাতিম আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) -এর সূত্রে বর্ণনা করেন যে, সাবিত ইবনু কায়িস (রাঃ) আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) -কে বললেন যে, আপনার দ্বীনি ভাইয়েরা কামনা করছে যে, আপনি যেন তাদের জন্য দু‘আ করেন। ফলে আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) বলেনঃ হে মহান আল্লাহ্! তুমি আমাকে তা দান করো যাতে রয়েছে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য মঙ্গল, আর আমাদেরকে জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করো। এরপর কিছু সময় বিভিন্ন আলোচনা করে যখন দাঁড়ানোর ইচ্ছা পোষণ করলো তখন তিনি আবারো বললেন হে আবূ হামযা! আপনার দ্বীনি ভাইয়েরা দাঁড়ানোর ইচ্ছা পোষণ করছে অতএব আপনি তাদের জন্য দু‘আ করেন। তখন তিনি বললেন তোমরা ভেবেছো যে আমি তোমাদের দু‘আতে কমতি করেছি। শোন! মহান আল্লাহ্ যখন দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদেরকে যাবতীয় কল্যাণই দান করেছেন। (সনদটি সহীহ। তাফসীরে ইবনু আবী হাতিম )
আনাস ইবনু মালিক (রহঃ) অন্যত্র বর্ণনা করেছেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একজন মুসলিম রুগ্ন ব্যক্তিকে দেখতে যান। তিনি দেখতে পান যে, রুগ্ন ব্যক্তিটি ছোট পাখির মতো একেবারে ক্ষীণ হয়ে গেছেন এবং শুধু মাত্র অস্থির কাঠামো অবশিষ্ট রয়েছে। তিনি তাঁকে জিজ্ঞেস করেনঃ তুমি মহান আল্লাহ্র নিকট কোন প্রার্থনা জানাচ্ছিলে কি?’ তিনি বলেনঃ ‘হ্যাঁ, আমি এই প্রার্থনা করছিলামঃ ‘হে মহান আল্লাহ্! আপনি পরকালে আমাকে যে শাস্তি দিতে চান সেই শাস্তি দুনিয়াই দিয়ে দিন।’ তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ ‘সুবহানাল্লাহ! কারো মধ্যে ঐ শাস্তি সহ্য করার ক্ষমতা আছে কি? তুমি নিম্নের দু‘আটি পড়োনি কেন?
رَبَّنَا آتِنا فِي الدُّنْيا حَسَنَةً وَّفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَّقِنَا عَذَابَ النَّارِ.
সুতরাং রুগ্ন ব্যক্তি তখন থেকে ঐ দু‘আটি পড়তে থাকেন এবং মহান আল্লাহ্ তাঁকে আরোগ্য দান করেন। (সহীহ মুসলিম ৪/২৩/২০৬৮, মুসনাদ আহমাদ ৩/১০৭, হিলইয়া-২/৩২৯)
একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রুকনে ইয়ামানী ও রুকনুল আসওয়াদের মধ্যবর্তী স্থানে رَبَّنَا آتِنا فِي الدُّنْيا حَسَنَةً وَّفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَّقِنَا عَذَابَ النَّارِ. দু‘আটি পড়তেন। (আল উম্ম-২/২৬০, সুনান আবূ দাউদ-২/১৭৯/১৮৯২, মুসনাদ আহমাদ -৩/৪১১, সহীহ ইবনু হিব্বান-৬/৫১/৩৮১৫, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী-৫/৮৪, মুসতাদরাক হাকিম-১/৪৫৫, তারিখুল কাবীর-৬/৭) ইবনু মাজাহতেও আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা এসেছে তবে তা য‘ঈফ। মহান আল্লাহ্ই ভালো জানেন।
একটি বর্ণনা এসেছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ
مَا مَرَرْتُ عَلَى الرُّكْنِ إِلَّا رَأَيْتُ عَلَيْهِ مَلَكًا يَقُولُ: آمِينَ. فَإِذَا مَرَرْتُمْ عَلَيْهِ فَقُولُوا: {رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ}.
‘আমি যখনই কোন রুকনের নিকট দিয়ে অতিক্রম করেছি তখনই ফিরিশতাগণকে আমীন বলতে দেখেছি। অতএব তোমরাও যখন কোন রুকনের নিকট দিয়ে অতিক্রম করবে তখন বলবে-‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের দুনিয়াতেও কল্যাণ দাও এবং আখিরাতেও কল্যাণ দাও এবং আমাদের জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করো।’ (হাদীসটি য‘ঈফ। ইতহাফুস সাদাতিল মুত্তাক্বীন লিয যুবাইদী-৪/৩৫১)
ইমাম হাকিম স্বীয় মুসতাদরাকের মধ্যে বর্ণনা করেন যে, এক ব্যক্তি ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) -কে জিজ্ঞেস করেঃ ‘আমি একটি যাত্রী দলের সেবার কাজে এই পারিশ্রমিকের ওপর নিযুক্ত হয়েছি যে, তারা আমাকে তাদের সোয়ারীর ওপর উঠিয়ে নিবে এবং হাজ্জের সময় তারা আমাকে হাজ্জ করার অবকাশ দিবে ও অন্যান্য দিন আমি তাদের সেবার কাজে নিয়োজিত থাকবো। তাহলে বলুন, এভাবে আমার হাজ্জ আদায় হবে কি? তিনি উত্তরে বলেনঃ ‘হ্যাঁ।’ বরং তুমি তো ঐ লোকদেরই অন্তর্ভুক্ত যাদের সম্বন্ধে কুর’আন মাজীদে ﴿اُولٰٓىِٕكَ لَهُمْ نَصِیْبٌ مِّمَّا كَسَبُوْا وَ اللّٰهُ سَرِیْعُ الْحِسَابِ﴾ তারা যা অর্জন করেছে তাদের জন্য তাই রয়েছে এবং মহান আল্লাহ্ সত্বর হিসাবগ্রহণকারী।’ এই আয়াতটি ঘোষিত হয়েছে। (মুসতাদরাক হাকিম-২/২৭৭) অতঃপর ইমাম হাকিম বলেন যে, সহীহাইনের শর্তে এ হাদীসটি সহীহ। কিন্তু তাঁরা এ হাদীসটি বর্ণনা করেননি।
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings