Surah Ar Rad Tafseer
Tafseer of Ar-Ra'd : 10
Saheeh International
It is the same [to Him] concerning you whether one conceals [his] speech or one publicizes it and whether one is hidden by night or conspicuous [among others] by day.
Ibn Kathir Full
Tafseer 'Ibn Kathir Full' (BN)
১০-১১ নং আয়াতের তাফসীর
আল্লাহ তাআ’লা খবর দিচ্ছেন যে, তাঁর জ্ঞান সমস্ত মাখলুককে ঘিরে রয়েছে। কোন জিনিসই তাঁর জ্ঞানের বাইরে নেই। তিনি নিম্ন ও উচ্চ শব্দ শুনতে পান। তিনি প্রকাশ্য ও গোপনীয় সব কিছুই জানেন। যেমন তিনি বলেনঃ (আরবি) অর্থাৎ “তুমি যদি কথাকে প্রকাশ কর তবে জেনে রেখোঁরেখো যে, তিনি (ওটা তো জানতে পারেনই, এমন কি) অতি গোপনীয় কথাও জানেন।” (২০: ৭)
আর এক জায়গায় তিনি বলেনঃ (আরবি) অর্থাৎ “তোমরা যা কিছু গোপন কর এবং যা কিছু প্রকাশ কর তিনি তা জানেন।” (২৭: ২৫)
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেনঃ “ঐ আল্লাহ পবিত্র যাঁর শ্রবণ সমস্ত শব্দকে ঘিরে রয়েছে। আল্লাহর শপথ! নিজের স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগকারী একজন মহিলা রাসূলুল্লাহর (সঃ) নিকট আগমন করে তাঁর সাথে এমন আস্তে আস্তে কথা বলে যে, আমি পার্শ্বেই অথচ ভালরূপে তার কথা আমার কর্ণগোচর হয় নাই। ঐ সময় আল্লাহ তাআ’লা নিম্নের আয়াতটি অবতীর্ণ করেনঃ (আরবি)
অর্থাৎ “ (হে রাসূল (সঃ)!) আল্লাহ শুনেছেন সেই নারীর কথা, যে তার স্বামীর বিষয়ে তোমার সাথে বাদানুবাদ করছে এবং আল্লাহর নিকটও ফরিয়াদ করছে; আল্লাহ তোমাদের কথোপকথন শুনেন, আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা” (৫৮: ১)
যে ব্যক্তি তার ঘরের কোণায় রাত্রির অন্ধকারে লুকিয়ে থাকে সে এবং যে ব্যক্তি দিনের বেলায় প্রকাশ্যভাবে জনবহুল পথে চলাচল করে, অল্লাহর অবগতিতে এরা দু’জন সমান। যেমন তিনি (আরবি) এই আয়াতে বলেছেন। (১১: ৫) মহান আল্লাহ বলেনঃ (আরবি)
অর্থাৎ “তুমি যে কোন কর্মে রত হও এবং তুমি তৎসম্পর্কে কুরআন হতে যা আবৃত্তি কর এবং তোমরা যে কোন কার্য কর, আমি তোমাদের পরিদর্শক, যখন তোমরা তাতে প্রবৃত্ত হও; আকাশ মণ্ডলী ও পৃথিবীর অনু পরিমাণও তোমার প্রতিপালকের অগোচর নয় এবং ওটা অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর অথবা বৃহত্তর কিছুই নেই সুষ্পষ্ট কিতাবে নেই।” (১০: ৬১)
আল্লাহ তাআ’লার উক্তি : (আরবি) অর্থাৎ “মানুষের জন্যে তার সামনে ও পেছনে একের পর এক প্রহরী থাকে; ওরা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে।” অর্থাৎ মানুষের রক্ষণাবেক্ষণকারী হিসেবে তাদের চতুর্দিকে ফেরেশতাদেরকে মোতায়েন করে রাখা হয়েছে। তারা মানুষকে কষ্ট ও বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করে থাকেন। যেমন তাদের কার্যাবলী পরিদর্শন করার জন্যে ফেরেশতাদের অন্য দল রয়েছে। যারা পর্যায়ক্রমে একের পর এক আসা যাওয়া করে থাকেন। রাত্রিকালের জন্যে পৃথক ফেরেশতা আছেন এবং দিবা ভাগের জন্যেও পৃথক ফেরেশতা রয়েছেন। যেমন মানুষের ডানে ও বামে দু’জন ফেরেশতা মানুষের আমল লিখবার জন্যে নিযুক্ত রয়েছেন। ডান দিকের ফেরেশতা পূণ্য লিখেন এবং বাম দিকের ফেরেশতা পাপ লিখেন। অনুরূপভাবে তার সামনে ও পেছনে দু’জন ফেরেশতা রয়েছেন যারা তার রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। সুতরাং প্রত্যেক মানুষ চারজন ফেরেশতার মধ্যে অবস্থান করে। দু’জন আমল লেখক ডানে ও বামে এবং দু’জন রক্ষণাবেক্ষণকারী সামনে ও পেছনে। তারপর রাত্রির পৃথক ও দিবসের পৃথক। যেমন সহীহ হাদীসে রয়েছেঃ “তোমাদের কাছে ফেরেশতারা পালাক্রমে আগমন করে থাকেন দিবসে ও রজনীতে। ফজর ও আসরের নামাযে উভয় দলের মিলন ঘটে। রাত্রে অবস্থানকারী ফেরেশতাগণ রাত্রি শেষে আকাশে উঠে যান। বান্দাদের অবস্থা অবগত হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহ তাআ’লা তাঁদেরকে জিজ্ঞেস করেনঃ “তোমরা আমার বান্দাদেরকে কি অবস্থায় ছেড়ে এসেছো?” তারা উত্তরে বলেনঃ “আমরা তাদের কাছে আগমনের সময় নামাযের অবস্থায় তাদেরকে পেয়েছি এবং বিদায়ের সময়ও তাদেরকে নামাযের অবস্থায় ছেড়ে এসেছি।”
অন্য হাদীসে এসেছেঃ “তোমাদের সাথে তাঁরা রয়েছেন যাঁরা তোমাদের পায়খানা ও সহবাসের সময় ছাড়া কোন অবস্থাতেই তোমাদের থেকে পৃথক হন না। সুতরাং তোমাদের উচিত তাদের থেকে লজ্জা করা ও তাদেরকে সম্মান করা।”
হযরত ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, আল্লাহ তাআ’লা যখন বান্দার কোন ক্ষতি সাধনের ইচ্ছা করেন তখন রক্ষক ফেরেশতা তা হতে দেন। মুজাহিদ (রঃ) বলেন যে, প্রত্যেক বান্দার সাথে আল্লাহর পক্ষ থেকে ভারপ্রাপ্ত ফেরেশতা থাকেন যিনি তাকে ঘুমন্ত ও জাগ্রত অবস্থায় দানব, মানব, বিষধর প্রাণী এবং সমস্ত বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করে থাকেন।
হযরত ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, এটা হচ্ছে পার্থিব বাদশাহ ও আমীরদের আলোচনা যারা প্রহরাধীনে অবস্থান করে থাকেন। যহ্হাক (রঃ) বলেন যে, সম্রাট বা শাহান্শাহ আল্লাহর রক্ষণাবেক্ষণে থাকেন আল্লাহর আমর হতে এবং তারা হচ্ছে আলুশ শিরক ও আহলুয যাহির। এ সব ব্যাপারে আল্লাহ তাআ’লাই সর্বাধিক সঠিক জ্ঞানের অধিকারী।
সম্ভবতঃ এই উক্তির উদ্দেশ্য এই যে, বাদশাহ ও আমীরদেরকে যেমন সৈন্য প্রহরীরা পাহারা দিয়ে থাকে তেমনিভাবে আল্লাহ তাআ’লার বান্দাদেরকে পাহারা দিয়ে থাকেন তার পক্ষ থেকে নিযুক্ত ফেরেশতাগণ।
তাফসীরে ইবনু জারীরে একটি দুর্বল রিওয়াইয়াতে এসেছে যে, একদা হযরত উসমান (রাঃ) রাসূলুল্লাহর (সঃ) নিকট আগমন করেন এবং তাঁকে জিজ্ঞেস করেনঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! বান্দার সাথে কতজন ফেরেশতা থাকেন?” উত্তরে রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেনঃ “একজন ডান দিকে থাকেন, যিনি পূণ্য লিখেন এবং তিনি বামদিকে অবস্থানকারী পাপ লেখক ফেরেশতার উপর নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন। যখন তুমি কোন পূণ্যের কাজ কর তখন ঐ পূণ্য লেখক ফেরেশতা একটির বিনিময়ে দশটি পূণ্য লিখে ফেলেন। পক্ষান্তরে যখন তুমি কোন পাপকার্য কর তখন বাম দিকের ফেরেশতা তা লিখবার জন্যে ডানদিকের ফেরেশতার কাছে অনুমতি প্রার্থনা করেন। ডান দিকের ফেরেশতা তখন তাকে বলেনঃ “কিছুক্ষণ অপেক্ষা কর, হয়তো সে ক্ষমা প্রার্থনা ও তওবা করবে।” তিন বার তিনি অনুমতি চান। তখন পর্যন্তই যদি সে তওবা না করে তখন ঐ পূণ্য লেখক ফেরেশতা পাপ লেখক ফেরেশতাকে বলেনঃ “এখন লিখে নাও। আল্লাহ তার থেকে আমাদেরকে আরাম দান করুন। সে কতই না নিকৃষ্ট সঙ্গী। সে আল্লাহ তাআ’লার প্রতি খেয়াল রাখে না এবং আমাদের থেকে লজ্জা করে না।” আল্লাহ তাআ’লা বলেনঃ (আরবি)
অর্থাৎ “মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে তা লিপিবদ্ধ করবার জন্যে তৎপর প্রহরী তার নিকটেই রয়েছে।” (৫০: ১৮) আর দু’জন ফেরেশতা তোমার সামনে ও পেছনে রয়েছেন। যেমন আল্লাহ তাআ’লা বলেনঃ “মানুষের সামনে ও পেছনে একের পর এক প্রহরী থাকে।” আর একজন ফেরেশতা তোমার মাথার চুল ধরে রয়েছেন। যখন তুমি আল্লাহর সামনে বিনয় ও নীচতা প্রকাশ কর তখন তিনি তোমার মর্যাদা উচ্চ করে দেন। আর যখন তুমি আল্লাহর সামনে অবাধ্যতা ও অহংকার প্রকাশ কর তখন তিনি তোমার মর্যাদা নিচু করে দেন এবং তোমাকে অপারগ ও অক্ষম করেন। দু’জন ফেরেশতা তোমার ওষ্ঠের উপর রয়েছেন। তুমি যে দরূদ আমার উপর পাঠ করে থাকো তিনি তা হিফাযত করেন। একজন ফেরেশতা তোমার মুখের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন, যেন সর্প ইত্যাদির ন্যায় কোন কিছু গলায় চলে না যায়। দু’জন ফেরেশতা তোমার চোখের উপর রয়েছেন। অতএব এই দশজন ফেরেশতা প্রত্যেক বনী আদমের সাথে রয়েছেন। দিনের ফেরেশতা আলাদা এবং রাতের ফেরেশতা আলাদা। এভাবে প্রত্যেক লোকের সাথে আল্লাহ তাআ’লার পক্ষ হতে বিশজন ফেরেশতা নিযুক্ত রয়েছেন। আর এদিকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্যে সারা দিন ইবলীস কর্মব্যস্ত থাকে এবং রাত্রে এ কাজে লেগে থাকে তার সন্তানেরা।” (এ হাদীসটি তাফসীরে ইবনে জারীরে কিনানা’ আল আদাভী (রঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু এটা খুবই গারীব বা দুর্বল)
হযরত আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “তোমাদের প্রত্যেকের সাথে ভারপ্রাপ্ত সঙ্গী হিসেবে রয়েছে একজন জ্বিন ও একজন ফেরেশতা।” জনগণ জিজ্ঞেস করলেনঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! আপনার সাথেও কি?” তিনি উত্তরে বললেনঃ “হ্যাঁ, আমার সাথেও রয়েছে। তবে আল্লাহ আমাকে তার উপর সাহায্য করেছেন। সে আমাকে ভাল ছাড়া কিছুই হুকুম করে না।” (এ হাদীসটি ইমাম আহমদ (রঃ) বর্ণনা করেছেন এবং ইমাম মুসলিম একাকী এটা তাখরীজ করেছেন)
আল্লাহ পাকের উক্তিঃ (আরবি) (তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে) কোন কোন কিরআতে (আরবি) এর স্থলে (আরবি) রয়েছে। হযরত কা’ব (রঃ) বলেন যে, বনী আদমের জন্যে যদি প্রত্যেক নরম ও শক্ত খুলে যায় তবে অবশ্যই প্রতিটি জিনিস সে নিজেই দেখতে পাবে। আর যদি আল্লাহ তাআ’লার পক্ষ থেকে এই রক্ষক ফেরেশতাগুলি নিযুক্ত না থাকেন যারা পানাহার ও লজ্জাস্থানের হিফাযত করে থাকেন তবে আল্লাহর শপথ! তোমাদেরকে অবশ্যই ছিনিয়ে নেয়া হবে। আবু উমামা (রঃ) বলেন যে, প্রত্যেক মানুষের সাথে রক্ষণাবেক্ষণকারী ফেরেশতা রয়েছেন যারা ভাগ্যে লিখিত ছাড়া অন্যান্য সমস্ত বিপদ-আপদ তার থেকে দূর করে থাকে।
আবু মাজায (রঃ) বলেন যে, মুরাদ গোত্রের একটি লোক হযরত আলীর (রাঃ) নিকট আগমন করে তাঁকে নামাযে মশগুল দেখতে পান। অতঃপর তাঁকে তিনি বলেনঃ “মুরাদ গোত্রের লোক আপনাকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সুতরাং আপনি প্রহরী নিযুক্ত করুন।” এ কথা শুনে হযরত আলী (রাঃ) বলেনঃ “প্রত্যেক ব্যক্তির সাথে তার হিফাযতের জন্যে দু’জন ফেরেশতা নিযুক্ত রয়েছেন। তকদীরে লিপিবদ্ধ ছাড়া কোন বিপদাপদ তারা তাঁর প্রতি আপতিত হতে দেন না। জেনে রেখোঁরেখো যে, ‘আজল’ একটা মযবুত দুর্গ ও উত্তম ঢাল স্বরূপ।”
কেউ কেউ বলেছেন যে, (আরবি) এর ভাবার্থ হচ্ছেঃ তারা আল্লাহর নির্দেশক্রমে তাকে তাঁর আমর থেকে হিফাযত করে থাকে। যেমন হাদীস শরীফে এসেছেঃ জনগণ জিজ্ঞেস করেনঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! আমরা যে ঝাড় ফুঁক করে থাকি তা কি আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত তকদীরের পরিবর্তন ঘটাতে পারে?” উত্তরে তিনি বলেনঃ “ওটা স্বয়ং আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত।”
ইবরাহীম (রঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, বনী ইসরাঈলের কোন এক নবীর কাছে আল্লাহ তাআ’লা ওয়াহী করেনঃ “তোমার কওমকে বলে দাওঃ যে গ্রামবাসী বা যে গৃহবাসী আল্লাহর আনুগত্য করতে করতে তাঁর অবাধ্য হতে শুরু করে, আল্লাহ তাদের আরামের জিনিস গুলিকে তাদের থেকে দূর করে দিয়ে ঐ জিনিসগুলি তাদের কাছে আনয়ন করেন যেগুলি তাদের কষ্টের ও দুঃখের কারণ হয়।” (এটা ইবনু আবি হা’তিম (রঃ) স্বীয় তাফসীরে বর্ণনা করেছেন। ইমাম ইবনু আবি শায়বার (রঃ) “সিফাতুল আর্শ' নামক গ্রন্থে এই রিওয়াইয়াতটি মার’ রূপেও এসেছে)
আল্লাহ তাআ’লার উক্তিঃ (আরবি) (নিশ্চয় আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে) এই আয়াত দ্বারা এ কথার সত্যতা স্বীকৃত হয়।
উমাইর ইবনু আবদিল মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ একদা কূফার (মসজিদের) মিম্বরের উপর হতে হযরত আলী (রাঃ) আমাদের মধ্যে ভাষণ দেন। তাতে তিনি বলেনঃ “আমি রাসূলুল্লাহ (সঃ) হতে নীরবতা অবলম্বন করলে তিনি কথা বলতে শুরু করতেন। আর আমি কিছু জিজ্ঞেস করলে তিনি তার উত্তর দিতেন। এক দিন তিনি আমাকে বলেন যে, আল্লাহ তাআ’লা বলেনঃ “আমার ইযযত ও জালাল এবং আমার আর্শের উচ্চতার শপথ! যে গ্রামবাসী বা যে গৃহবাসী আমার নাফরমানীতে জড়িয়ে পড়ার পর তা পরিত্যাগ করতঃ আমার আনুগত্যের কাজে লেগে পড়ে, আমি তখন আমার শাস্তি ও কষ্ট তাদের থেকে সরিয়ে নিয়ে আমার রহমত ও সুখ তাদের উপর অবতীর্ণ করে থাকি।” (এ হাদীসটি গারীব- এর সনদে একজন বর্ণনাকারী অপরিচিত)
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Be our beacon of hope! Your regular support fuels our mission to share Quranic wisdom. Donate monthly; be the change we need!
Are You Sure you want to Delete Pin
“” ?
Add to Collection
Bookmark
Pins
Social Share
Share With Social Media
Or Copy Link
Audio Settings