7:105
حَقِيقٌ عَلَىٰٓ أَن لَّآ أَقُولَ عَلَى ٱللَّهِ إِلَّا ٱلۡحَقَّۚ قَدۡ جِئۡتُكُم بِبَيِّنَةٍ مِّن رَّبِّكُمۡ فَأَرۡسِلۡ مَعِىَ بَنِىٓ إِسۡرَٰٓءِيلَ١٠٥
Saheeh International
[Who is] obligated not to say about Allah except the truth. I have come to you with clear evidence from your Lord, so send with me the Children of Israel."
১০৪-১০৬ নং আয়াতের তাফসীর: এখানে আল্লাহ তাআলা মূসা (আঃ) ও ফিরাউনের মধ্যকার মুনাযারা বা তর্ক-বিতর্কের সংবাদ দিচ্ছেন। ফিরাউনের দরবারে ও তার সম্প্রদায়ের কিবতীদের সামনে স্পষ্ট নিদর্শনাবলী প্রকাশ করা হচ্ছে এবং দলীল ও হুজ্জত পেশ করা হচ্ছে। মূসা (আঃ) ফিরাউনকে সম্বোধন করে বললেনঃ “হে ফিরাউন! আমি সেই আল্লাহর পক্ষ থেকে রাসূলরূপে প্রেরিত হয়েছি যিনি সারা জাহানের সৃষ্টিকর্তা এবং সব কিছুরই মালিক। আমার অবশ্য কর্তব্য হচ্ছে সত্য কথা পেশ করা। কেউ কেউ (আরবী) -এর অর্থ (আরবী) নিয়েছেন এবং বলেছেন যে, (আরবী) ও (আরবী) অক্ষর দু’টি একে অপরের পরিবর্তে এসে থাকে। যেমন (আরবী) অথবা (আরবী) এবং (আরবী) বা (আরবী) ব্যবহৃত হয়। আবার কোন কোন মুফাসসির (আরবী) দ্বারা (আরবী) উদ্দেশ্য বা ভাব নিয়েছেন। অর্থাৎ 'আমি সত্য কথা বলারই লোভী। কোন কোন মাদানী মুফাসসির বলেন যে, এ শব্দটি (আরবী) না হয়ে (আরবী) হবে। তখন অর্থ হবে- “আমার উপর ওয়াজিব ও হক যে, আমি সত্য কথা ছাড়া অন্য কিছুই বলবো না। আমি আল্লাহর পক্ষ থেকে। অকাট্য দলীল প্রমাণাদি নিয়ে তোমাদের নিকট আগমন করেছি। বানী ইসরাঈলকে আমার সাথে দিয়ে দাও। তাদেরকে বন্দী জীবন থেকে মুক্তি দিয়ে স্বাধীন জীবন দান কর। কেননা, তারা হচ্ছে ইসরাঈল (আঃ) অর্থাৎ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক (আঃ)-এর বংশধর।” তখন ফিরাউন বললো- “আমি তোমার রিসালাত ও নবুওয়াতের দাবী মানি না। যদি তুমি সত্য সত্যই নবী হও এবং কোন মু'জিযা এনে থাক তবে তা প্রদর্শন কর। তাহলে তোমার কথা ও দাবী সত্য বলে মেনে নেয়া যেতে পারে।”
Arabic Font Size
30
Translation Font Size
17
Arabic Font Face
Help spread the knowledge of Islam
Your regular support helps us reach our religious brothers and sisters with the message of Islam. Join our mission and be part of the big change.
Support Us